পলাশ মোড়া পুরুলিয়া এখন ভিন্ন সাজে
আমার বাংলা অনলাইন নিউজ ডেস্ক: নিস্তব্ধ চারিদিক। পাখি-পাহাড় প্রকৃতি রয়েছে। তবে সব চুপচাপ। বদলে গিয়েছে পুরুলিয়া। সেই দূষণের দেশ আর নেই। গত কদিনেই আরও আকাশ নীল হয়েছে। পলাশ ভরা চৈত্র। সেই রঙে সেজে উঠেছে পাহাড়। শালবনে ফুলের গন্ধ। ওই গাছের কচি পাতা সৌন্দর্য্য বাড়িয়েছে। বন্য প্রাণীরাও জঙ্গল ছেড়ে বেরিয়ে আসছে। পাখির কলরবও বেড়েছে। দেখে মনে হচ্ছে,অনেক কালের পুরনো পুরুলিয়া। এখন অকৃপণ প্রকৃতি। টুরিস্টদের ভিড় নেই। পাহাড়-জঙ্গল অত্যন্ত শান্ত। এমন নিস্তব্ধ পুরুলিয়াকে বহুদিন মানুষ দেখেনি। সবুজ প্রকৃতিকে দেখার মানুষও নেই। এখানে প্রকৃতি এখন নিজের মতোই রয়েছে। পুরুলিয়ার গ্রাম-গঞ্জও জনমানবহীন। এমন অবস্থা থাকলে জঙ্গলটা বাঁচবে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানালেন। অন্যদিকে আদিবাসি সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, ঝালদা ২ নং ব্লকের চিতমু গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পলাশের ছবি তুলতে গিয়ে অনেক পাখির ডাক শুনলাম। এসব পাখির ডাক আগে কখনও শুনিনি।স্থানীয় মানুষজনই এমন কথা বলছেন। আবার সিমনি-জাবর পাহাড় থেকে লোকালয়ে নামছে ময়ূর ও বুনো শুয়োর। জঙ্গল থেকে হরিণ বেরতেও দেখা যাচ্ছে।সব মিলিয়ে পুরুলিয়ার পাহাড় ও জঙ্গল ঘেরা প্রকৃতির পরিবেশই অনেকখানি বদলে গিয়েছে। পাহাড়ের ৭৪টি গ্রাম ও ৩৩টি মৌজার এখন সামগ্রিক ছবিতে বদল এসেছে। তবে অটুট পুরুলিয়ার পলাশ, পাহাড় ঘেরা বন-বনানী, পাখিপক্ষী,নদীওসভ্যতা। নিস্তব্ধ চারিদিক। পাখি-পাহাড় প্রকৃতি রয়েছে। তবে সব চুপচাপ। বদলে গিয়েছে পুরুলিয়া। সেই দূষণের দেশ আর নেই। গত কদিনেই আরও আকাশ নীল হয়েছে। পলাশ ভরা চৈত্র। সেই রঙে সেজে উঠেছে পাহাড়। শালবনে ফুলের গন্ধ। ওই গাছের কচি পাতা সৌন্দর্য্য বাড়িয়েছে। বন্য প্রাণীরাও জঙ্গল ছেড়ে বেরিয়ে আসছে। পাখির কলরবও বেড়েছে। দেখে মনে হচ্ছে,অনেক কালের পুরনো পুরুলিয়া। এখন অকৃপণ প্রকৃতি। টুরিস্টদের ভিড় নেই। পাহাড়-জঙ্গল অত্যন্ত শান্ত। এমন নিস্তব্ধ পুরুলিয়াকে বহুদিন মানুষ দেখেনি। সবুজ প্রকৃতিকে দেখার মানুষও নেই। এখানে প্রকৃতি এখন নিজের মতোই রয়েছে। পুরুলিয়ার গ্রাম-গঞ্জও জনমানবহীন। এমন অবস্থা থাকলে জঙ্গলটা বাঁচবে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানালেন। অন্যদিকে আদিবাসি সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, ঝালদা ২ নং ব্লকের চিতমু গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পলাশের ছবি তুলতে গিয়ে অনেক পাখির ডাক শুনলাম। এসব পাখির ডাক আগে কখনও শুনিনি।স্থানীয় মানুষজনই এমন কথা বলছেন। আবার সিমনি-জাবর পাহাড় থেকে লোকালয়ে নামছে ময়ূর ও বুনো শুয়োর। জঙ্গল থেকে হরিণ বেরতেও দেখা যাচ্ছে।সব মিলিয়ে পুরুলিয়ার পাহাড় ও জঙ্গল ঘেরা প্রকৃতির পরিবেশই অনেকখানি বদলে গিয়েছে। পাহাড়ের ৭৪টি গ্রাম ও ৩৩টি মৌজার এখন সামগ্রিক ছবিতে বদল এসেছে। তবে অটুট পুরুলিয়ার পলাশ, পাহাড় ঘেরা বন-বনানী, পাখিপক্ষী,নদীওসভ্যতা।